অপেক্ষার শহরতলে অরুনাংশুর পাখি,
জীবন বেনু অস্থিরতায় হটাত্সায়ন দিশারী,
প্রতিশ্রুতির ঝরনা, যেখানে ছিল প্রবাহমান,
ভাগ্যের এমন নক্ষত্রপতন কথাকার বিধান?


আজ এই জ্বরা শরীর, সদা ভঙ্গুর
গম্ভীর পরিবেশ , বেদনা বিদূর।
প্রিয়জন অলক্ষ্যে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে,
অতীতের কাজিয়া, স্মৃতিমন্থন এপাড়ে।


তুমি যেদিন ফিরিয়েছিলে সেদিন যদি,
শুস্ক কাষ্ঠং জীব্নত্যগে হয়েছিল মতি,
তবু, জীবনের বাস্তবকে স্বীকার করে,
আরো একবার ফিরে দাড়ানোর অমোঘ ঘোরে,
প্রেমের স্মৃতিকে চিতাইয় তুলে,
জীবনে প্রতিস্ঠার দৃঢ় সঙ্কল্পে,
কিন্তু, নতুন পৃথিবী ছিল প্রচন্ড ফিকে।


তারপর জীব্ন দরীয়ায় প্রবাহিত সময়ে,
জীব্ন বাসর আব্দ্ধ হলে, এক হতভাগ্যনী।
আজ জীবনের এই বাস্তব কঠীনে,
ভবিষ্যত চিন্তায়, আশ্বাসের শাসানি।


আজ এই দোলাচলে দুলছে পাখি খাঁচার দোলনায়,
এসেছে ডাক ওপাড়ের, তা না হয় ঘোর অসময়,
বিসাদের সুর, বিদায়ের বেলায় , দিচ্ছে হাঁকি,
নিয়ে নাম, ও অরুনাংশুর পাখি , ও অরুনাংশুর পাখি।


-তাং ২৬/০৪/১৭(বুধবার)