হেলেঞ্চার কথা এখন কে আর মনে রাখে?
তবুও সে তার মতো করে মনে মনে স্বপ্ন আঁকে!
মাঝে মাঝে তপতির মতো জোনাকি আসে
দিয়ে যায় এক চিলতে আলো
সেই আলো তার অন্ধকার সন্ধ্যার প্রদীপ হয়,
তাতে কিছুটা হলেও দীর্ঘায়িত  হয় তার শিতিকণ্ঠ!


অত:পর অতল রজনী আর শেয হতে চায় না
হেলেঞ্চার মনে হয় সেও শেওলা ধরা পৃথক
পৃথিবীতে কোনো এক আগন্তুক, ভাসমান পতিতা;
রাজ্যের সমস্ত ঘুম এসে ফিরে যায়.....হেলেনের
মতো হেলেঞ্চাও একটিবার তাকিয়ে দেখে না!


অত:পর সে বিষুবরেখার কথা ভাবে, মহাবিষুবের
কথা ভাবে; কোনো মহালেই তার কোনো ঠাই হয় না;
একদিন তার যে ডোবায় নিশ্চিত সমুদ্র জায়গির
থাকতে পারতো.....
তার সেই মৃগী আক্রান্ত ঘরে এখন তার নিজেরই
কোনো ঠাই হয় না ... ঠাই হয় না.............!!


হেলেঞ্চা এখন অন্য কোনোখানে.. কারো নিরাবরণ
ছাদের টবে হয়ত শাপলা অথবা ম্রিয়মাণ টগর হয়ে
ফুটে আছে!!