এক হাত দূরে দাঁড়িয়ে তুমি
যেন পটে আঁকা নিস্প্রাণ ছবি
হাঁপিয়ে উঠা অথবা কামাতুর তপ্ত শ্বাসের ধ্বনি
কর্ণ বিবরে বাজে।
তাকাই; শূণ্য, শূণ্য সবই।


আকাশ পানে তাকিয়ে নিথর দেহ
চোখে ভাসে তারাদের যাত্রা পথের ছবি
না জানার ভয়ে গন্তব্যহীন বিভীষিকা
বিশালতার শূণ্যতা কুড়ে কুড়ে খায়।
চোখ বন্ধ হয়ে আসে, ঘুম হীন রাতের পাষাণের ভারে।


প্রতিদিন প্রতি প্রাতে অলিক দেবীর পুঁজো
দেরি হয় সূর্যস্নানের লোভে
লাটাই ছেড়া স্বপ্নাহত ঘুরি
নিরুদ্দেশে মিলায় অচিনপুরে।


ভাবনা মথে স্মৃতির মনিকোনে
ছুটে যাওয়া কবিতার সুঁতা
শূণ্যতা, কেবলই শূণ্যতা।