প্রিয়তমা।আমি তো শিল্পী নই।
তোমার ছবিটা একেঁ দেবো।তুমি হয় তো হয়ে  উঠতে। মোনালিসার মতো বিখ্যাত এক নারী।
কাঁশ বনের দৃশ্য একেঁ,মনের মাধুরী এবং রং তুলি আঁচড়ে আঁচড়ে। হয় তো বিস্মিত হয়ে,দুহাতের তালু আঘাত করে।
হেসে হেসে বলতে, অপূর্ব।থাকতো তোমার অপেক্ষায়,
আমার শিল্প সত্বার স্বীকৃতি।
ধন্যবাদ টুকু।


আমি তো শি্ল্পী নৈই,গানের পাখিও নই।
গানের পাখি হলে তোমার জানালা কাছে ভোর বেলা গান শুনাতাম। ঘুম ভাঙ্গতো একটি  সুন্দর দিনের আপেক্ষায়।
মালি হলে ও বাগানের বড় বড় গোলাপ গুলো।
ছিঁড়ে দিতাম তোমার নরম হাতে ।হাতের উষ্ণা অনুভবত হতো।
তোমার হাতের, ঘামের আশ্চর্য রকমের গন্ধ ও।


টোকাই বল্লে  অযৌক্তি হবে না বোধয়।
টোকাই বলতে  যা বুঝো তুমি।
তোমার চারপাশে। পায়ে কাছে যে স্তদ্ধ কথা গুলো পড়ে থাকে।শুকনো পাতার মতো অবহেলায়।
তা কুঁড়িয়ে নেই আমার চটের ব্যাগে।
তারপর রাত ভর। দিন ভর।কর্মকারের মতো টুক টুক করে, আমার ভিতরের কেহ।, ভাঙ্গতে থাকে।গড়তে থাকে।
এটা সাথে ওটা। ওটার সাথে এটা। একটি
কথার ঝুড়ি।তার মধ্য খানে  প্রেমের লাল পিন্জর।
কত গুলো  রং য়ের গোলাপ।এবং একটি মৃত কোকিল।
তুমি চাও তো দিতে পারি। অদৃশ্য গোলাপ গুলো।


আমি কবি নই।
কবি হলে সুন্দর কথা বলতে পারতাম।
স্বর্গের দেবতার মতো।
তুমি জৈষ্ঠ্যিমধু ভেবে চুসেতে সময় সময়।
আমার কথা।
কবি ভেবে  ভূল করো না।
নির্মলেন্দু গুন  হলেন কবি।
কবিতা শুনিয়ে এতক্ষনে পটিয়ে নিতো  তোমাকে।
বার্ধক্য একটুও টের পেতে না তুমি।