কতো আর বয়স হবে একুশ কুড়ির তরুণ
দুপুরে পা দেয়নি তখনও পূবের অরুণ
দুপায়ে প্যাডেল ঘোরে গরম পথে
লিকলিকে শরীর ভাসে ঘামের স্রোতে ।
দেখেছি সদা হাসি চোখের কোণে
সন্ধ্যেয় ঘরে ফেরার প্রহর গোনে
ঘরে আছে স্ত্রী পুত্র বোন আর মা
ঘামের পয়সায় তার সবার বাঁচা ।
একদিনই দেখেছিলাম তার দীর্ঘশ্বাস
মুহুর্তে ভারি করে নীরব বাতাস
বলেছিলো বাবা তার ছোট কালেই পর
আরেক বিয়ে করে বদলেছে ঘর ।
কোনদিন তাদের আর নেয়নি খোঁজ
এ কেমন নিয়তি ভাবে সে রোজ ।