চঞ্চল প্রজাপতি
কোন এক ভুল ক্ষণে
ধার দিয়েছিলো কিছু
দুষ্টামি বুদ্ধি,
হুঁশ-তাল-মাত্রার
ভয়াবহ সংকটে
পতঙ্গ মরে শেষ
শুরু হলো শুদ্ধি।
বিস্তর মাতামাতি
চলে সারাদিনভর
পতঙ্গ-সর্দার
রীতিমত ক্ষিপ্ত
এমনটা হলো কেন
তদন্ত চলে যেন
বের করতেই হবে
কে তা'তে লিপ্ত।
তদন্তে ব্যস্ত
গুরুভার ন্যস্ত
জাগতিক সবকিছু
আপাততঃ বর্জন,
"দুষ্টের ক্ষমা নেই
ফল ভোগ করবেই"
সর্দার করে চলে
তর্জন-গর্জন।
একদিন অবশেষে
তদন্ত হয় শেষ
তারপর দিন যায়
কোন কিছু হয় না,
নথি পুরাতন হয়
প্রজাপতি বুড়ো হয়
সর্বংসহা সয়
কেউ কথা কয় না।