শুদ্ধস্ফটিকের মত ত্রিকোণ পদ্ম মূলাধারে জাগ্রত হও!


নিস্ফল অাক্রোশে পদ্মরাগমণিকান্তিবৎ শীতল স্থানে
প্রবাহিত অাত্মজ্ঞান-রূপ জলে তরঙ্গমথিত ফেনা উদগারিছে বিষ...


শূন্যের গোপন গর্ভে ক্ষয়বৃদ্ধিশূন্য অাদিমধ্যান্তবর্জিত বিশ্ববীজের বিদ্রোহ!


কুণ্ডুলিনী চক্র পার হয়ে জীবাত্মবিদ্যুৎের পীঠে জামাই অাদর করবে কি কালের কষ্টিপাথর?


কৌশিকী অমাবস্যায় বিশল্যকরনীরূপে হাঁপাচ্ছে মৃত নগরী।
শৃঙ্গার রসের অন্তঃসলিলাপ্রবাহে দুর্লঙ্ঘ্য পাঁচিল ফুটো হয়ে অপ্রত্যক্ষ দর্শনে জগতের স্থিতিসংহার।


জন্মের পেছনে কামক্ষুধা,সামনে অাগুন,বায়ু যুগপৎগাত্রব্যাপক,
তৃষ্ণামূল্যহারা মিথুন সংসর্গ জনিত সৃষ্টিতে কামুক নারী তপ্তাঙ্গার,পুরুষ ঘৃতকুম্ভ,জ্বলন্ত শরীরে শেষ রতিক্রিয়ায়
স্নান বৃথা.....


কে শোনাবে অজ্ঞানজ্ঞানকৃত ঈশানকল্পবৃত্তান্ত?সঙ্গমেশ্বর অব্যক্ত স্বরূপ।
অন্ধকার ফিরে যাও...
জাতকের মুখশ্রীটা একটু দেখে নেই.....