শিশির ভেজা মাঠের ধারে
গঙ্গা পদ্মা নদীর পাড়ে
উঠছে জেগে শীতের সকাল
করছে আত্নপ্রকাশ
অফুরন্ত হাসছে হাসি
প্রকৃতির বুকে সুর্য শশী
মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছি
মিটছে না অভিলাষ


বলতে ইচ্ছে হচ্ছে আজ
এ পৃথিবীর অচেনা সাজ
এক কোণেতেই হারিয়ে গেছি
মধুর পরিবেশে
সবার মতো আমিও জানি
সল্পক্ষন এই রুপখানি
আবার কবে দেখবো তাকে
চিনবো ভালোবেসে।


এমনি ভাবে কাটতো যদি
লক্ষ দিন আর লক্ষ রাতি
চাঁদের শীতল স্নিগ্ধ আলোয়
তারা গুনে গুনে
গাছের ছায়ায় পাখির ডাকে
জোনাকিদের সাক্ষী রেখে
চলতো কথা করস্পর্শে
প্রিয়তমার সনে।


জানাতাম আর্জি ভগবানকে
শরীরে যেন প্রাণ রাখে
আরো কিছুদিন বাঁচতে চাই
এমন ধরার মাঝে
হেথা যাহা খুঁজে পাই
সব নিয়ে যেতে চাই
মুঠো করে ভরে নিয়ে
যাব যখন সাঁঝে।