হুল্লোড়ে বাদ্যি বাজে, এ বাড়ি সে বাড়ি ;  
জাঁকজমকের আবাসনে টেক্কা মেজাজ ভারি ।  
মূর্তি নিয়ে মাতিয়ে তাতা পুজো পুজো ভাবনা,  
গোছা গোছা লুটের টাকা
ধাঁধার রসিকমনা ।
মলিন চামড়া ঢেকে গায়ে আনকোরা বসন,
থালা ভরা নৈবিদ্যে
হাজারো কামনা ।  
      
কাহিনীর বিশাল লেজুড় - খোলামকুচি আসর ;  
ইচ্ছে হল খেলতে আজ বিশাল ভবনে…
বল ছুড়ে ‘পিট্টু’ খেলায় ভাঙতে হয় বাসর ।  
জেগে রাত এইটুকুই রয়ে গেল মনে
খোশ মেজাজে গভীর ঘুমে নিদ্রাসনে মা ।


ঝটপট সাজিয়ে নিতে পিট্টু খোলামকুচি
ফিরতি বল আঘাত করার আগে -
জীবনভর জানার তাগিদে,  
চরে বেড়ায় অশ্বমেধের ঘোড়া ;  
গড়তে বাসর নিপুণ বাজি শকুনি ঘরানা ।  


অম্ভিকুমার রেখে গেছে দেনা…


জমছে পুজো থিমে থিমে চণ্ডী-গীতা পাঠে
তাসের দেশ গড়ছে বেশ ভুল ভুলাইয়া শাঠে ।  


অম্ভি কুমার - তক্ষশীলার রাজা (শকুনির সরাসরি বংশধর!) আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের আক্রমণ থেকে তক্ষশীলা বাঁচাতে বিপুল সম্পদ ভেট মানে ঘুষ দাতা ।
শাঠ – পূর্ণ ছল