স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ হয় জ্ঞান শ্রেষ্ঠ পিতা মাতা
ভালোবেসে অ, আ, ক, খ…. হয় তাঁদের পুত্র কন্যা
পিতা মাতা পুত্র কন্যা আত্মীয় স্বজন মিলে
জ্ঞানকে ভালোবেসে সমৃদ্ধ করে সাহিত্যকে
জ্ঞানকে ভালোবেসে পাটিগণিত বীজগণিত প্রশ্ন বা উত্তর যেটাই চাও
সংখ্যা আর শব্দ ছাড়া সমাধান না পাও
যে জ্ঞান বিন্দু বা সরল রেখা দিয়ে হয় জ্যামিতি
ভালোবেসে যেমন খুশি আঁকতে পারো তুমি
বিন্দু থেকে সরল রেখায় যেখানেই থামবে
জ্ঞানকে ভালোবেসে সেখানেই নতুন বিন্দু পাবে
জ্ঞানকে ভালোবেসে যে কোণই তুমি তৈরি করো
জ্যামিতিতে সংখ্যা আর শব্দ দিয়ে তার ব্যাখ্যা আনো
জ্যামিতি যে প্রকৃতির আর এক সম্ভার
জ্ঞানকে ভালোবেসে সাহিত্য দিয়ে ব্যাখ্যা হয় তার
মাতৃগর্ভ ভালোবেসে গোলাকৃতি বা ডিম্বাকৃতি যে রূপ ই হয়
জ্ঞান গর্ভ, সংখ্যা গর্ভ, ধরণী বা ব্রহ্মাণ্ডও কি তাই নয়?
শুন্য শুন্যহীনতা জ্ঞানকে ভালোবেসে একসাথে করে খেলা
দারা পুত্র পরিবার কে যে কার বোঝা বড়ো ভার
যাহা শুন্য তাহাই এক ভালোবেসে থাকে একসাথে
জ্ঞান বিচারে বুঝতে চাইলে পিতা পুত্রের দ্বন্দ্ব না রবে
আকাশ হয়েছে নীল সে যে শুন্য দিয়ে ঘেরা
জ্ঞানকে ভালোবেসে শুন্যের খেলা সে যে সংখ্যার ই মেলা
ভালোবেসে নীলাকাশ হবে নীল তা কি সত্য
না কি নীল বলে যাকে ভাবি সে যে শুন্য
শুন্যের খেলায় সংখ্যা নিয়ে মেতে আছি আমরা
অথচ জ্ঞানকে ভালোবেসে শুন্য যে চাই না
শুন্য থেকে যখন হয় সংখ্যার উৎপত্তি
জ্ঞানকে ভালো না বেসে শুন্য থাকছে পিছে পড়ি
শুন্য থেকে ব্রম্হান্ড
জ্ঞানকে ভালোবেসে তার যত কর্মকান্ড
শুন্য থেকে প্রকৃতির পাঁচ উপাদান
জ্ঞানকে ভালো না বাসলে বোঝা দায় তার অবদান
শুন্য থেকে দেহ আসে শুন্যেয় যায় মিলিয়ে
তবে আমরা কেন পারি না জ্ঞান বুদ্ধি বিচারে শুন্যকে ভালোবাসতে?
জ্ঞানকে ভালোবেসে শুন্যের মহিমা হবে কত
আকাশ জানে তার মর্ম যত
জ্ঞানকে ভালো না বেসে শুন্যের খেলায় মত্ত থাকি সারাবেলা
সংখ্যা ছাড়া শুন্য সে যে পায় অবহেলা
শুন্য থেকে শুরু করে সংখ্যা যত পাবে
ভালোবেসে প্রতি নয় ঘর অন্তর শুন্য যে লাগে
সংখ্যা গণনায় নয় ঘর অন্তর শুন্যের যে কি দাম
জ্ঞানকে ভালোবেসে যারা গণিতজ্ঞ তারাই জানে শুন্য দুরারাধ্য মান
শুন্য ছাড়া ব্রম্হাণ্ডের ভার কে বা ধরে রাখে
জ্ঞানকে ভালোবেসে একবারও ভাবলে না তুমি এ জীবনে
শুন্য থেকে এসে শুন্যে যাবে মিলিয়ে
জ্ঞানকে ভালো না বাসলে জীবন যে শুন্য রয়ে যাবে
জ্ঞানকে ভালোবেসে শুন্যে আগ্রহ হয় না যার
উৎপত্তিস্থল অধরা থেকে যায় তার
আবার শুন্যের যদি হয় এতো দাম
ভালোবেসে পরীক্ষার খাতায় শুন্য পেলে থাকে না তার মান
আকাশ এত মেঘলা
তবুও ভালোবেসে শুন্যে তার পথ চলা
শুন্য যে শুন্য নয় সংখ্যার শুরু
যে জনায় জ্ঞানকে ভালোবেসেছে তার কাছে শুন্য হয় গুরু
শুন্য যে কত শক্তি ধরে এ পৃথিবী তে
ভালোবেসে ব্রম্হান্ড ধারণ ই সেই ইঙ্গিত করে
ভাবনা থেকেই অভিনব যত কিছু আসে
জ্ঞানকে ভালোবেসে ছোট বড় যে কেউ সেই শুন্যস্থান পূরণ করতে পারে


মন যা চায় ভালোবেসে করো যদি অবহেলায়
শুন্য মাঝে পাগলামি ছাড়া আর কি বা কয়
শুন্য যে শুন্যের ই অংশ
জ্ঞানকে ভালোবেসে বুঝে নাও সেই তত্ত্ব
ভালোবেসে শুন্যে যখন ছিলে তুমি, পরিচয়  ছিল না তোমার
শুন্য থেকে বেরিয়ে অক্ষর বা সংখ্যায় পরিচয় তোমার
জ্ঞানের যে অক্ষর  বা সংখ্যার এতো বড়াই করো
ভালোবেসে সেই শুন্যতেই তোমার গন্তব্য জান
শুন্য হল তথ্য জ্ঞানে সমৃদ্ধ এক সফটওয়্যার
ভালোবেসে ইনস্টল করিলে তার বাড়ে যে আকার
শুন্যের মান জ্ঞান দ্বারা হয় না নির্ধারণ
কারণ ভালোবেসে সকল সংখ্যার মান তিনিই যে করেন নির্ধারণ
শুন্য যে শুন্য নয় সংখ্যার আধার
জ্ঞানকে ভালোবেসে সেই কথা বুঝে নাও বার বার
শুন্য হয় সকল শক্তির ভরকেন্দ্র
জ্ঞানকে ভালোবাসতে পারি না বলে বুঝি না সে তদন্ত
জ্ঞানকে ভালো না বেসে শুন্য নিয়ে করে যারা মাতামাতি
শুন্যের অর্থ বুঝতে না পাড়াই যে বাড়াবাড়ি
শুন্যের খেলায় ভালোবেসে সংখ্যা জ্ঞান নিয়ে মেতে আছি
শুন্য বাদ দিয়ে আমরা ভিত যে গড়ি
শুন্য গোল, মাথা গোল, মাতৃগর্ভ গোল,  পৃথিবী গোল, ব্রম্হান্ড গোল
জ্ঞানকে ভালোবেসে যত তাড়াতাড়ি বুঝবে ততই মঙ্গল
শুন্যের থেকে শুন্য দিয়ে শুরু হয়ে শূন্যই থাকে ফাঁকা
জ্ঞানকে ভালো না বাসলে সে যে দিবে না ধরা
আকাশ হয় নীল, শুন্য হয় গোলাকার
ভালোবেসে দুইয়ের মিলন যে নীলাকার
শুন্যে শুন্যের খেলা খেলেছেন যিনি
ভালোবেসে শুন্য থেকে সকলি উপভোগ করেন তিনি
ভালোবেসে জ্ঞানশক্তি দ্বারা শুন্যে ধরা আছে পৃথিবী
শুন্যের মহিমা বুঝতে পারি না সেই অধম আমি
শুন্য থেকে পথ চলা শুরু হয় আমার
জ্ঞানকে ভালোবাসতে পারি  না বলে শুন্যে পৌঁছে দিবে আবার
শুন্য তুমি যে ধন্য
জ্ঞানের প্রতি ভালোবাসা ছাড়া তুমি যে শুধুই অরণ্য
শুন্য থেকে জন্ম নিয়ে শুন্য থাকো ভুলে
জ্ঞানকে ভালোবেসে একবারও ফিরে তাকালে না তার পানে
শুন্য তুমি নিজেকে সাজাতে পারো কত ভাবে
জ্ঞানকে ভালোবেসে অক্ষর সংখ্যা নিয়ে সকল কিছু পারো গড়তে
মা সন্তানকে ১০  মাস ১০ দিন গর্ভে ধরে আগলে রাখে
ভালোবেসে বড়ো করে তিনি আবার ফিরে জান শুন্যে
শুন্য খাতায় যত পারো করো কাটাকুটি
ভালোবেসে জ্ঞান দণ্ডে হিসেব চাইলে মুখ যেন হয় না ভারী
জ্ঞানকে ভালোবেসে শুন্য যার ধরা আছে হাতের মুঠে
সংখ্যা নিয়ে তার ভাবনার কি আছে
জ্ঞানকে ভালো না বেসে যতই তুমি পৃথিবীতে ঘোরাঘুরি করো
শুন্য থেকে যাত্রা শুরু আবার সেখানেই ফিরে আসো
পৃথিবী শুন্যে ভাসে কোন শক্তি বলে
জ্ঞানকে ভালোবেসে একবারও কি সেই ভাবনা আসে?
শুন্য যে শুন্য নয় পূর্ণতায় ভরা
শুন্যের প্রতি ভালোবাসা বলে দিবে সে কথা
শুন্য আমি দাঁড়িয়ে আছি মাটিতে, মাটি দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবীতে
পৃথিবী ভালোবেসে দাঁড়িয়ে আছে শুন্যে
ব্রম্হান্ডে যত খেলা শুন্য নিয়ে তার মেলা
ভালোবেসে শুন্য থেকে সংখ্যা করে দিনের যায় যে  বেলা
অনুভূতিশূন্য জীবন ধরে যে ধরায়
জ্ঞানকে ভালো না বেসে বৃথাই জন্ম  কর্ম তাকে কি ভাবায়
শুন্য হতে এসে শুন্যে যাবো মিলিয়ে
তবুও কেন জ্ঞানকে ভালোবাসার কথা আসে না মনে  
শুন্য থেকে এসে যে রূপ  পেলাম আমি
রূপকে ভালোবেসে গুণ যে ভুলে থাকি
পরীক্ষার খাতায় শুন্য দিলে কেউ নিতে চায় না
ভালোবেসে সংখ্যা দিলে না করতে জানে না
শুন্য যে ভালোবেসে কত বল ধরে
ব্রম্হান্ড ধারণে তার শক্তির পরিচয় মেলে
জ্ঞানকে ভালো না বেসে শুন্য দেখলে ভয় পাই আমি
তাই সাথীশূন্য যেন হয়ে না পড়ি
শুন্য হয় মাথার মণি
জ্ঞানকে ভালোবাসতে না পেরে জানতে না পারি
শুন্য খেলে সংখ্যা নিয়ে
জ্ঞানকে ভালোবেসে একথা সবাই কি মানে?
শুন্যের যা আছে বাহাদুরি
ভালোবেসে শূন্যে থেকে উনি করেন তার কারিগরি
শুন্য যে শুন্য নয় সংখ্যা দিয়ে গড়া
জ্ঞানকে বুঝতে না পেরে হল না আমার ভালোবাসা
শুন্য গোল, পৃথিবী গোল, গোল হয় চাঁদ,
ভালোবেসে গোলের ধাঁধা নয় কি ফাঁদ?
ভালোবেসে শুন্য নিয়ে ভাবতে গিয়ে
আমি শুন্যেই যাই হারিয়ে
শুন্য গোল, আলু গোল, গোল  আকাশের তারা
ভালোবেসে বুঝতে গিয়ে আমি হয়ে যাই দিশেহারা  
ধ্যান ই জ্ঞান, জ্ঞান ই ধ্যান
দুজনায় ভালোবেসে শুন্যে থেকে হয়ে যায় বিশেষ জ্ঞান
কত ভালোবেসে তোমায় পেয়েছি এ জীবনে
ভালোবেসে শুন্য জীবন তুমি দিলে যে ভরিয়ে
শুন্য মাঝে হারিয়ে যাবে একদিন
তবুও কেন জ্ঞানকে ভালোবেসে স্মরণ হয় না তুমি যে তার ই অধীন
ভালোবেসে যে রেখাই টান তুমি বৃত্ত, সরলরেখা বা কোণ
কেন্দ্র বিন্দু ছাড়া ও সব কিছুই যেন গোল
ধূলি খেলাচ্ছলে ধরে  রাখতে পারো যদি ভালোবেসে জ্ঞানকে
ত্রিজগৎ প্রলয়ের ন্যায় সমস্তই ক্ষণমধ্যে শুন্য হয়ে যাবে
ভালোবেসে যোগ করলে সংখ্যা বাড়ে, বিয়োগ এ কমে
গুণ করলে আরও বাড়ে, ভাগে আরও কমে
শুন্যের মতো সংখ্যা বা চিন্হর গঠন কত যে তাৎপর্যপূর্ণ
জ্ঞানকে ভালোবেসে তার পাওয়া যায় না আদ্যন্ত
অংক যে ব্রহ্ম অংশ
শুন্যের শুন্য ভালোবেসে দিয়ে যায় তার জ্ঞানের ভগ্নাংশ
মানব জন্মকালে ভালোবেসে যদি জ্ঞান সংযুক্তও হয়
তাহা হলেও জাতমাত্র সে নিজাবস্থা অবলোকন করে জ্ঞানশূন্য রয়
জ্ঞান কখনও নারী কখনও পুরুষ কখনও আকার কখনও নিরাকার
আর ভালোবেসে শুন্য হৃদয়ে খেলা করে ব্রহ্ম থাকে নির্বিকার


(চলবে )