ভিতরে বাইরে অসহিষ্ণুতা
চলছে অবিরত;
হিন্দু বৌদ্ধ মুসলিম খৃষ্টান
নারী-পুরুষ যতো।
ধান্দাবাজ ওই শাসক শোষক
উৎসাহটা দেয়;
সুখের ঘরে আগুন দিয়ে
সুযোগ তারা নেয়।
সমাজের বুদ্ধিজীবী জ্ঞান ব্যবসায়ী
আজ যে চাটুকার;
সমাজের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে
ওরা করছে দরবার।
ওই বিবেক বুদ্ধি শিক্ষা শুদ্ধি
এখন অস্তাচলে;
কর্মাধ্যক্ষ কর্মীর কান ধরে
কাজ করতে বলে।
অসহিষ্ণুতার সেই নমুনা
দেখি হেথায় হোথায়;
এই ইতিহাস থাকবে লেখা
সত্যাদশীর গাথায়।
মানুষ যদি মানুষ না হয়
কিসের মানব সমাজ?
ধ্বংসের পথে চলছে ছুটে
শাসকের ওই রাজ।
যে নিজেকে মানুষ বলে
অনুরোধ তাঁর কাছে;
সত্য সুন্দর হও পুরন্দর
তবেই মানুষ বাঁচে।
ওই সহিষ্ণুতা মানুষের ধর্ম
জন্ম থেকে শুরু;
আদি থেকে হেথায় এলাম
প্রকৃতিই যে গুরু।
ভাসিয়ে দাও ওই অসহিষ্ণুতা
সহিষ্ণুতাই বড়;
নিজে বাঁচো অপরকে বাঁচাও
মানব ধর্ম গড়।
১৫ই ফাল্গুন,১৪২৯,
ইং ২৮/০২/২০২৩,
মঙ্গলবার বেলা ১০:১৬। ১৯৩৩, ০১/০৩/২০২৩।