ধর্মীয় মৌলবাদের ধ্বজা ধরে
দেশ শাসন কেমনে চলে?
সকল ধর্মমতের উপরে দেশ
জ্ঞানীগুণীরা তাহাই বলে।


জ্ঞানের পরশ যাদের ছিল
সংবিধান তো তাঁরাই দিল;
সেই বিদ্যাবুদ্ধি খর্ব করে
দেশের শাসন চলতে পারে?


সংসদে আর বলবে না কেউ
অসংসদীয় কথাবার্তা;
এই আইন প্রণয়নে স্বচ্ছ হল
সংসদের কঠিন যাত্রা।


চোর, গুন্ডা, অসাধু, বদমাইশ,
পারবেনা বলতে কেউ;
সাংসদরা সব তারা হয়ে যাবে
বলবেনা তাঁদের ফেউ।


দেশ ও সরকার এই জনগণের
সকল সম্পদ তাঁদের;
মঙ্গল চাইবে ওই সাংসদরা সব
কেবল মাত্র ওদের।


ব্যক্তি স্বার্থে জনগণের সম্পদ
যেন না হয় বিক্রি আর;
সেই আইনও তৈরি করতে হবে
দায়ভার ওই মন্ত্রিসভার।


দেশের সম্পদ এই জনগণের
দেখভালের দায়িত্বে সরকার;
ব্যক্তি স্বার্থেই যেন বিক্রি না হয়
সেই আইনটাও দরকার।


দেশের ক্ষতি কেউ যদি করে
সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ;
সংসদে বিল আনতেই হবে
না হলে সরকারের অপবাদ।


মিথ্যা, অসত্য, যেমন অসংসদীয়়
অসংসদীয় জনগণের ক্ষতি করা;
দায়বদ্ধতা থেকে যায় সবই
প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী যারা।


২৯শে  আষাঢ়, ১৪২৯,
ইং ১৪/০৭/২০২২,
বৃহস্পতিবার রাত১০:৫২। ১৭৫৬, ৩১/০৭/২০২২।