শুন্য হাত শুন্যই রইল
শুন্য হাত শন্যই রইল
মরুভূমির মতো অনন্তকালের শুন্যাতা ভরে
চান্নিরাতের বিরহী মুগ্ধতায়
সাথে ছিল, আজও আছে আকাশটার
শুন্যতা নিয়ে অসীম গোলকধাঁধায়
চান্দের বাজার পড়ছে খসে; তবুও কালের মুর্ছনায়
শুন্য নীলে বার বার ফিরে
বিরহ কালের বিপন্নতায়।
অথচ দ্যাখো, তোমার শুন্য হাত
অন্য হাত নিয়ে ঠিকই ভরে নিলে
কর্দয্য কোলাহলে, মৌনতা মুছে ফেলে
সুখ অম্বরে ভাসবে জল ভেবে ভেবে
সেই হাত এখন বুকে মিলে রয় বিষম দ্রোহে
পঞ্চমীর জোছনা ভেসে যায় মহাপ্রলায়ে
সুখ স্বপ্ন বড়ই বিষন্ন তৃঞ্চায় বিদ্রুপে ফিরে আসে
যে হাত তোমার
পূর্নতার অপেক্ষায় প্রহর গুনে গুনে
শুন্য নীলে বসে ছিল তারে খুঁজেলে না কোন কালেই
ভাবনার সুতায় গিঁট বাঁধলে কেন জানি
অপরাহ্নে ফিরবে যখন; গরিয়ে গেছে কালের শুন্যধ্যান
আচমকা জাগবে যেই খেই নেই প্রাতে
অন্যহাতের মোহে শুন্যে গেলে ভেসে।
১৪২৪/১১ মাঘ/শীতকাল।