রাত বাড়ছে, যৌবন পায়ে পায়ে পথ খুঁজছে
এখন, অমাবশ্যা নাকি প্রতিপদ কে জানে
জীবনের প্রতিপদে, চাপ চাপ অন্ধকার মাথা তুলছে
কোন পক্ষ নেই, তিথি নেই, আমৃত্যু সে আছে
হি হি করে হাসছে, প্রতি-পদের শেষে দৃষ্টি ঘোলাটে
আলোর ঠিকানা টা, চাপা পড়েছে সময়ের নোংরা মলাটে।।


এখানে লক্ষী নেই, চামুন্ডা নেই, নেই ছিন্নমস্তা
সময়ের পাথরে গোঁতা খেতে খেতে, বোধ, বুদ্ধি, চেতনা
সব গেছে গোল্লায়, ঘোরে থাকার রসদ জোগাড়ে
শয়তান জাগছে, ধন রাশি রাশি, খুলছে আসমানী রাস্তা
কিছু চেওনা, কিচ্ছু দেবনা, সব চেটেপুটে খাব, গায়ে মেখে নেব
বে-আদপ নই, অ-যোনী সম্ভুত আমি, দেখতে চাই, সেই রাস্তা।।


লাশ হবার আগে, মহাবিদ্যার সাধনায় ১০৮ লাশ চাই, লাশ
সময় যাচ্ছে প্রতিপদে, প্রতিদিন, মেটাতেই  আজন্ম ভুখা
কেউ ডাকেনা আয় রে বাছা আয়, বলে, ও তো অ-যোনী সম্ভুত
ধর্মেরঢাক মালের-মলাটের সাথী, বেহুঁশ ঘুমায়, অন্ধকারেই বুঁদ
মৃত্যু পুরীর বিজয় মিছিলে !  আমি নেই, এখনো বালি-শান বাকি
প্রতি-পদেই ঘোর  অন্ধকার = লাশ,  লাশ চাই, মেটাতে আশ।।



  
**
সকল পাঠক বন্ধু, কবি বন্ধুদেরকে দীপাবলির আন্তরিক শুভেচ্ছা।।