সুখ আর কতটুকু, সেতো ক্ষণ জন্মা
কখনো পথ ভুলে সে ঢুকে পড়ে বিশ্রামের ছলে
পাড় ভাঙা-প্লাবিত চির দুখি হৃ্দয়ের অন্তরালে
আবার আশা জাগায় বেঁচে থাকার, বলে ভুলে যেওনা।।
মোমের শিখা বাতাসের দাপটে নীল হয়ে নিভে আসে
একটু আড়াল পেলে উজ্জ্বল হাসিতে সে মাতে
এ ভাবেই চক্রাকারে ঘুরতে ঘুরতে জীবন হাসে-কাঁদে
ভেসে যায় আনন্দ মন্থনে বা ধীর পায়ে ব্যাথার অলিন্দে।।
জমে থাকা আশা গুলো কথা বলতে চায় অনেক আবেগে
হয়ত বা দু-ফোটা গরম পানি গাল বেয়ে নামে অনুভবে
যন্ত্রনায় কুঁকড়ে থাকা মন বুক ভরে শ্বাস নেয় - প্রত্যয়ে
মেপে দেখে পথ - ব্যাথার অলিন্দ - নাকি আত্মিক সুখে।।
ছেঁড়া ছেঁড়া ভাগ্যের মেঘে যদিবা হয় আলোর উদয়
হেরে যাওয়া অভ্যাসে জেতাটাই এখন ভীষণ ভয়
ধরতে চায় সে নিজের ভেবে - তবুও প্রশ্ন অনেক থাকে
মেঠো পথে রাখালের বাঁশি - উদাসী মন ফোটে ব্যাথার পল্লবে।।