আমি আমারে চেনাতে এসেছি
(রনি ই রানী)



আমি আমারে চেনাতে এসেছি ধরাতে
হও হুঁশিয়ার ওরে হুঁশিয়ার।
অবিধি আমি করিব নাশ
আছে যত এই দুনিয়ার।
চেতন মনের কেতন উড়াই
নশ্বর এ বিশ্ব মাঝে।
চাই অধিকার,দাও অধিকার
আমার সকল কাজে।
আমি বাদল দিনের বজ্র
গর্জে উঠি নীল আকাশে।
আমার পদ কম্পন শোনায়ে যাই
বৈশাখের ঝড়ো বাতাসে।
আমি মহারণের মহাশঙ্খ বাজাই
আপনার শত শঙ্কা ছেড়ে।
ডঙ্কার সুরে অবনী পরে
সর্বহারার অধিকার আদায়ে আসছি আমি তেঁড়েফুড়ে।
দেখবনা আর পুঁজিবাদের কুৎসিত কালো কায়া।
আয় চিরতরে মিটায়ে দেই
ওদের কালো কড়ির মায়া।
আয় রণতূর্য হাতে বজ্র বেগে
আয় অমানিশার কালো মেঘে।
আয় প্রবঞ্চক কে দিবি সাজা
আয় সর্বহারা  আর কতকাল রইবি প্রজা?
আয় আঁধার ঘেরা জীবনটারে আলোর রেখায় ধরি
আয় ভয়াল রাতে ভয়াল রুপে ওদের চোয়ালে লাথি মারি।
আয় পাপে ভরা প্রাসাদ থেকে ওদের টেনে হিড়ছে নামাই
আয় স্বল্প বসন করি হরণ ওদের অসভ্যতা থামাই।
আয় প্রভঞ্জণ রুপে বীর দর্পে
আয় আঘাত করি কালো সর্পে।
আয় কালফনীর বিষের দশণ নিমিষে ভেঙে দেই।
আয় সাম্যের সৈনিক
রুখে দাঁড়া সময় যে আর নেই।


রচনাকাল :৩০ পৌষ ১৪২৩ বঙাব্দ
পাথারিয়া বাজার,দিরাই,সুনামগঞ্জ।
রাত :৯:০০ ঘটিকা।