আমি শিয়াল,কুত্তা, হায়েনা দেখেছি
যারা খলখলিয়ে হাসে।
চোর,বাটপার,সুদখোর, মহাজন
এরাই নাকি দেশটাকে ভালবাসে?
আমি হিটলারকে দেখেছি, আমি মীরজাফরকে দেখেছি
সবুজ বাংলার প্রান্তরে।
আমি জাতির জালিম,দুশমনকে
ঘৃণা করি  সতত মোর অন্তরে।
আমি রাজনীতির কালসাপ দেখেছি
যারা সদাই ফনা তুলে থাকে।
সিংহাসনে আসন পেতে
জনগণকে ডাকে।
বাংলা মায়ের জারজ সন্তান দূর্নীতির ঐ আখড়া গড়ে।
আমরা বেকার যারা,নিরীহ প্রজা
বন্দী শালায় ভয়ে মরে।
আমি স্বাধীকার চাই
আমার সোনার ছোট্ট দেশে।
আর কতকাল ঘুরে মরব
ক্ষুধার জ্বালায় ভিক্ষুকের বেশে?
আয় রে শ্রমিক,আয় রে যুবা
আরেকটা একাত্তর আনি।
কালো কড়ির দূর্গ মোরা
গাঁইতি দিয়ে হানি।
প্রাচূর্যের ঐ প্রাচীর আয়
গুঁড়িয়ে দেই শ্রমিক।
ঘর থেকে আয় পথে নামাই
আছে যত ভন্ড প্রেমিক।
রাজনীতির ঐ শিয়াল, কুকুর
বকছে যারা সকাল,দুপুর।
আয় আয় মজুর,শ্রমিক
দিবি ওদের উচিত মুগুর।
আমি অন্নর তরে লিখিনা
আমি অন্যের হেতু লিখি।
আমি মসি হাতে পাগল প্রায়
রুখে দাঁড়াই, দেয় যারা শুভংকরের ফাঁকি।



রচনাকাল :২৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৩ বঙাব্দ
পাথারিয়া,দিরাই,সুনামগঞ্জ।
সকাল:১০:০০ ঘটিকা।