ঋষিবর কেমন বাঁশি বাজাও কাড়িলে মন
ভরেনি ঊদর,তবুও ভাবি শুনতে পারাতাম
যদি আবার।।
             নাইতো কলঙ্কের ভয় আমার,
             কেন নিষ্কলঙ্কের বাঁশি বাজাও?
কইসে তোমার অমর্ষী সুর যেসুরে ধরণী দুলায়,
বাঁজাও দেখি কলঙ্কের বাঁশি মরন যেন না হয়;
কাল কলঙ্কের রূপের জ্বালা তোমার বাঁশি যেন
নিভায়।।
            মদন, মোহন প্রেম ধ্বনী অধমের কামনা
        বাঁশি তুই আর কাঁদিশনা, আমায় মারিশনা,
    বাঁশির মধুর সুরে উতলা রাধা যপি যে তার
নাম !সে বাঁশির সুর ভোলা না যায়-
                 স্বপনে সেযে আসে আমার ,সাক্ষী নয়নে
                 মাখা বারি; হাসলে যেন জোছনা ভাসে
                 পদ্ম-পাড়ে পদ্ম ফোটে জোছনায়  ভেঁজা
                 জলধি।
মনের কপাট  খুলে দিয়েছি -
যদি কেউ বাজাতে পারে তেমনি বাঁশি;
হবযে তার চরণের দাসী রাধারই মত
কলঙ্কিনী।।