ঘুষখোর ও সুদখোরেরা বর্তমানে
সমাজের সমাজপতি!
মসজিদ, মাদ্রাসা ও স্কুল কলেজের
ম্যানেজিং কমিটির সম্মানীয় সভাপতি।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ইসলামী
ওয়াজ মাহফিলের প্রধান অতিথি।


সামাজিক কার্যকলাপে
তাঁদের অবদানের নেই শেষ,
জমি ক্রয় বিক্রয়ে
দিতে হয় পার্সেন্টিস।


বিয়ে সাদীতে টাকা না পেলে
মেয়ের চরিত্রে দাগ আছে।
ছেলের চরিত্র হয় নেশাখোর,
পকেটে টাকা উঠে গেলেই
সবার সবই ভালো খারাপ বাক্য বহু দূর।


মৃত ব্যাক্তির জানাযায়ও নেতার জন্য
অপেক্ষা করতে হবে,
লম্বাচোরা ভাষণ দিবে
আর,সাধারণ মুসুল্লিদের অসহ্য লাগলেও
চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।


সমাজপতিরা মসজিদের ইমাম
সাহেবদেরকেও ছাড় দেয়নি!
সূরা কেরাত দুয়া লম্বা পড়েছে
তাই শুনতে হয় নেতার বকুনি।


নিজে মাসিক বেতন দেয়নি
অন্যের বেতন দেয়নি কেনো
এই নিয়ে শুরু হয় ঘটঘটানি,
সমাজ থেকে নাম কেটে দেবো এক্ষুণি।


গত বছরের জমা ক্যাশ
খেয়ে পুরে করেছে শেষ!


এই বছরের আছে যত টাকা
আমারই লাগবে, আমার পকেট ফাঁকা।


নীরব দর্শক সব সাধারণ মানুষ
তথা আমজনতা,
কারণ,তারা গরিব
তাই তারা বোকা?