ফ্লাইওভারের নিচে ঘুমন্ত শিশু-
ফুটপাতে পড়ে থাকা ক্ষুধার্ত যিশু!
অন্ধকার কুঠরীর চিরবন্ধিনী গণিকা-
ওভারব্রীজের অধিবাসী নিজ সন্তান বণিকা!
শোনো সবাই এক নতুন কবিতার আহ্বান-
নতুন এ আহ্বানে জেগে ওঠুক সব প্রাণ।


দিবসের ক্লান্তির পর,মুক্ত আকাশের নিচে-
অনেক কষ্টে পাওয়া জায়গাটিতে-
কার দোহাই দিয়ে শোও?
আল্লাহ?ভগবান?রক্ষাকালী কিংবা ঈশ্বরপুত্র যিশু?
কে সে সুমহান রক্ষক?
সে কি তোমার এ প্রতির অতি নয়?


কোন রাজা শিখালো প্রজাতত্ত্ব জাতিভেদ-
সে কি স্বর্গরাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি নয়?
কোন আদিধনী শিখালো ধনীদের থাকতে চূড়ায়-
সে কি শীর্ষ চূড়ামণি আকাশধিপতি নয়?


চি!এভাবে ভাবতে নেই।
এ ভাবনাতেও বড় পাপ হয়।


পাপ ভয়ে তা যদি মেনে নিতে চাও-
উপরবাসীদের পীড়নে তবু কেনো কষ্ট পাও?
আর যদি না মানো,তবে............
এখনি নিজেকে নিজের ঈশ্বর করিয়া লও!
আর সমস্বরে কও...........
কবিতা!তুমি এবার নির্বিঘ্নে ধরিত্রী মাঝে বও।