অনন্তের পানে চেয়ে আছে দুটি আখি,
কখনো অশ্রুজল, কখনো বা দুই অবোধ পাখি।
সুখের তারারা যেন হাত বাড়িয়ে ডাকে,
কখনো মায়ার ছলে, কখনো বা দুখের ফাঁকে।
তবে সে পাখি আজ উড়তে জানেনা,
করেনা সে তারার সন্ধান।
জীবনযুদ্ধে সে আজ হার মেনেছে,
তাই পাগলের মত খুজে ফেরে তার স্থান।


অচল যত স্মৃতির মাঝে থাকে সে মিশে,
কখনো দগ্ধ হয় সৃষ্টির দাবদাহে,
কখনো মৃত্যুরে সে পায়
অন্ধকার মিশে থাকা এক শিশি'র বিষে।
সকালের ওই ভৈরবী তারে আজ পারেনি ছুঁতে,
হয়তো বা হারিয়ে গেছে, হয়তো বা উঠেছে বেঁচে
নদীর মাঝে উঠতে থাকা কোনো এক উদার স্রোতে।