এভাবেই নিপীড়িত
দরিদ্র শ্রমিক দল,
ক্ষমতাধর শক্তিধর
পুঁজিবাদী মালিক শ্রেনি যখন হয় খল।
শ্রমের নায্য দাবি ওঠে
বেঁচে থাকার প্রয়োজনে-
ভাত কাপড় বাসস্থান,
সুদূর পুরাহত ভবিষ্যতের সংস্থান,
বুড়ো বয়সের পথ্য, মাথা গোঁজার ঠাঁই
কোন কিছুর তো নিশ্চয়তা নাই।
তবুও সমস্যার ধূয়া তুলে-
কঠিন স্বরে আঙুল তুলে-
মাটি কাটায়,পাথর ভাঙ্গায়
কল চালায়, মল ধোয়ায়
বেতন ধরে খোরাক বরাবর।
ন্যায্য টাকায় শক্তি বাড়ে( তারা জানে)
শ্রমিক হয় সোচ্চার,-
কথা আর শুনবে না- যখন যা বলে,
এদের যত ছেলে মেয়ে গিয়ে সবাই স্কুলে
শ্রমিক তো হবে না আর
তখন কে চালাবে কল,ঘোরাবে চাকা কারখানার?
সবাই যদি বাড়ি করে
সবাই যদি গাড়ি চড়ে
দম্ভ কেথায় পাবে এসব জন?
বোঝে তারা-
রাখতে হবে দমিত-খেটে খাওয়া দল।।।