নিরিবিলি পুকুর- পানাঘেরা,
নীল আকাশটাকে দেখার জ্যো নেই
শীতল-রক্তী জলো-জীবের ।
তারা অনেকেই এখন অবলুপ্তির পথে ;
শুধু মাঝে মাঝে ঘাই মারে
আদ-পরানী টাকি মাছেরা ।
একটা তেলে-দাড়ি মুখ রোজ চান করে যায়
পানা সরিয়ে এই কালো জলে ।
তারপর,  চিচিং বন্ধ-
একটা সবুজ দরজা যেন একটা বিন্দুতে বিলীন হয় ।
দেখে দেখে পারের সেগুন গাছের খ্যাল হয় হঠাৎ-
বেকার বড়ো পাতা গুলোকে ফেলে দেয় অনাদরে ।
ভাসমান সজীব দরজায়, কে যেন দাঁঁতে দাঁঁত ঘসে ;
বুড়ো পাতায়  শীতের হাওয়া করুণ হয়ে লাগে-


যতই ভাবে পাতা- পড়বে কি পড়বে না  !


(রচনাকাল: ১৫-১২-১৯৯৯ ।)



.