ঠাকুর কৃষ্ণ
---------------------------------
----------শিব পদ রায়
দ্বাপরযুগে ঠাকুর কৃষ্ণের আগমন,
দুষ্কৃতি বিনাশ করে শান্তি আনায়ন।
সৃষ্টিকে পালন তাঁর আসল উদ্দেশ্য,
ধর্মকে রক্ষা করাই দৃঢ় মতাদর্শ।


জীবের মঙ্গলের জন্য অবতরণ,
ধর্ম ন্যায় কার্য প্রতিষ্ঠায় ভগবান।
জীবে দয়া নামে রুচি বৈষ্ণব সেবন,
কামনা করতে হবে শ্রীকৃষ্ণ চরণ।


শিশুপালের অত্যাচারে প্রজা অতিষ্ঠ,
ইন্দ্রদেব নারদে পাঠান ধরা পৃষ্ঠ।
পৃথিবীর শান্তি রক্ষায় কৃষ্ণের কাছে,
ভগবান শ্রীকৃষ্ণেরই ব্যবস্থা আছে।


অক্ষমালা বীণা হাতে তাঁর গুনগানে,
নারদ না বসায় দাঁড়িয়ে ভগবানে।
দেবতাদের কুশল জিজ্ঞাসা করেন,
এ আচরণে শিষ্টাচার হয় দর্শন।


ভগবানের কৃপাদৃষ্টি করি অর্জন,
সবারে শিষ্টাচার করি অনুশীলন।
দীনভাবে ভক্তিতে তাঁকে করি স্মরণ,
শ্রেণিভেদে সকলকে জানাবো সম্মান।
     তাং- ২৬/০২/২৪ ইং
    চুকনগর  ডুমুরিয়া, খুলনা।