সূয্যি পাটে জাবর কাটে চেনা ঘাটে অচেনা মুখ
ঠিক জানিনা সেতার,বীণা এনেছিলো কিনা নিখাদ সুখ


পড়ন্তদিন, গোধূলি রঙিন,বুকে বেজেছিলো মঙ্গল শাঁখ
ত্রিফলা আলো কিছুটা ধারালো তাতেই হারালো পথের বাঁক


ওরে ও বখাটে ভাঙা এই হাটে কেউ প্রেম ঘাঁটে রিক্ত কেউ
ঈশ্বর-ই জানে কার কানেকানে খুব সাবধানে ডেকেছে ফেউ


পলাশের ডালে অজানা খেয়ালে টিয়ারা আড়ালে ভাব জমায়
পাখিদের ঝাঁকে পথ লেখা থাকে ভাঙা চাঁদটাকে কবিতা পায়


যত অলিগলি পা বাড়িয়ে চলি যাকে তুমি বলি জ্যান্ত সাপ
আগুনের আঁচ ছুঁয়ে দিলে কাঁচ একঘর নাচ চেনায় বাপ


ইচ্ছে নদী ভাসালে যদি দুলেই হৃদি ভাঙলো কূল--
কানের দুলে দুলবে চুলে পাপড়ি খুলে ডালিম ফুল


গল্পটা থেমে বেজায় ঘেমে শরমে রেঙে চিবুক লাল
জুজুবুড়ি আসে,রাত ভালোবাসে দেঁতো হাসি হাসে কামড়ে গাল


আদ্যোপান্ত সেও কি জানতো কতো অশান্ত তাসের দেশ?
কার কোন দোষে কত আফসোসে পরী ডানা খসে পক্ককেশ!!