সৃষ্টির কল্যানে স্রষ্টা গড়লো মহাশূন্য,
অদৃশ্যে বায়ূর গতি জীবদেহে তা ধন্য।
চন্দ্র-সূর্য শূন্যে চলে তাপ আলোর ভেলা,
শীত-গ্রীস্ম ঋতুরাজে চালায় কত খেলা।
সাদা-কালো মেঘের রাশি মহাশূন্যে ভাসে,
যথা সময় বৃষ্টিতে ফসলের ক্ষেত হাসে।
কুয়াটিকা শূন্যে শূন্যে ভাসে চার দিক,
যাতায়াতে পথিকেরা পায়না রাস্তা ঠিক।
মহাশূন্যে মহাবেগে বিদ্যুতের গতি,
বজ্রাঘাতে কেহ হারায় প্রান রূপ বাতি।
মহাশূন্য বায়ুমন্ডলের বাইরের অনন্ত স্থান,
এখানে রয়েছে হাইড্রোজেন, প্লাজমার অবস্থান।
মহাশূন্য মানব দেহের জন্য একটি বিপদজনক স্থান,
স্রষ্টার সৃষ্টি ও সৃষ্টিলগ্ন থেকেই তার অবস্থান।